সাধু,সন্ন্যাসী, ভক্তবৃন্দের মিলনমেলা ঋষিধামে ঋষিকুম্ভ মেলা।
রিটন দাশ কান্ট্রি এডিটর।
মানব কল্যাণে সৃষ্টি ঐশ্বর্য আর একটা পূর্ণ স্থান ঋষি কুম্ভ মেলা,এই কুম্ভ মেলাকে ঘিরে অন্য রকম এক ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয়ে থাকে।তারই ধারাবাহিকতায় এইবার ঋষি কুম্ভ মেলা kotha71 tv বিভাগীয় সহ সাংস্কৃতিক সম্পাদিকা প্রতিভাবান কণ্ঠশিল্পী রূপা রায় চৌধুরী শাস্ত্রীয় সংগীত পরিবেশনা করেন।লক্ষ মানুষের মাঝে একটাই নাম রূপা রায় চৌধুরী। সকল দর্শকের মন জয় করে তুলেছেন।
যুগাবতার শিব কল্পতরু শ্রী শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দ পুরী মহারাজ্জী মানবতাবাদী বিশ্বজনীন। সার্বজনীন ঋষি শিল্পের ভাবাদর্শ বিশ্বময় ছড়িয়ে দেয়ার মহান লক্ষ্য প্রতিষ্ঠিত করেছেন উপমহাদেশের মহান তীর্থ স্থান ঋষি ধাম।
সাধু, বৈষ্ণব, মহাপুরুষ ও পুর্ণ্যার্থীদের মহাসমাবেশের মাধ্যমে ঋষি ভাবাদর্শ অনুভূতিতে উজ্জীবিত করার লক্ষ্য গুরু মহারাজ প্রবর্তন করেছেন বাংলাদেশের একমাত্র ঋষিকুম্ভ ও কুম্ভমেলা।
অসাম্প্রদায়িক চেতনায় এই ঋষি কুম্ভ ও কুম্ভমেলা দীরকাল ধরে বিশ্ব শান্তি ও মানবকল্যানে আধ্যাত্মিক আবহ সৃষ্টিতে অবদান রেখেছে।যুগে যুগে মহামানববেরা মানুষকে সত্য ও সুন্দরের পথ দেখাতে আবির্ভূত হয়েছেন।
এ মেলায় ভারত, শ্রীলঙ্কা, নেপাল থেকে প্রচুর পরিমাণে সাধু সন্ন্যাসী, ঋষি মুনিঋষি ও ভক্তবৃন্দের আগমন ঘটেছে।হাজারও ভক্তে মিলনমেলা তৈরি হয়েছে। কানায় কানায় পূর্ণ মানুষের সমাগম।
সাধু সন্ন্যাসী দের চরণধূলীতে স্নাত করার জন্য শ্রী শ্রীমৎ স্বামী অদ্বৈতানন্দ পুরী মহারাজ তাঁর পূন্যলীলা ভূমি বাঁশখালীস্থ ঋষিধামে ভারতের পূর্ন কুম্ভের অনুসরণে ঋষি কুম্ভ মেলার প্রচলন করেন।
ধর্মের যে শ্বাশত ও চিরন্তন বাণী মানবতার সেবা সে বাণীর প্রতি তাঁর ছিল গভীর বিশ্বাস। ধর্ম যে মানুষকে সংকীর্ণ না করে উদার ও মহৎপ্রাণ করে তোলে, স্বামীজির কর্মজীবন তারই প্রত্যেক প্রমান।
Leave a Reply