দক্ষিণ চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার ১০নং কেঁওচিয়া ইউনিয়নের কেঁওচিয়া এফ রহমান সড়ক মেরামত উন্নয়ন কাজে এগিয়ে এসেছে কেঁওচিয়া ১নং ওয়ার্ড মাইজ পাড়াস্থ সৌদি প্রবাসী বিশিষ্ট সমাজ সেবক আলহাজ নুরুল আবছার এবং ২নং ওয়ার্ড কছির পাড়ার সকলের পরিচিত ফোরক এন্ড সন্স’র সত্বাধিকারী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ মো: আবছার। সরেজমিনে দেখা যায় কেঁওচিয়া জেয়াউল হক চেয়ারম্যানের কলঘরের দক্ষিণ পাশে দীর্ঘকাল যাবত সড়কের একাংশ ভেঙ্গে বড় বড় বড় গর্ত হয়ে যানবাহন ও সাধারণ জনগন চলাচলে রম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এলাকার লোকজন বলেন বিগত দিনে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা উন্নয়নের কথা বলে গেলেও এখনো উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। অযত্নে অবহেলায় পড়ে আছে এফ রহমান সড়ক, কখনো হাটু সমান পানি আর সড়কের মাঝে মাঝে কাধায় ভরপুর বড় বড় গর্ত হয়ে যাওয়ার কারনে স্কুল কলেজ, মাদ্রাসায় আসা যাওয়া ছাত্র/ছাত্রীসহ স্থানীয় জনসাধারন অতিব কষ্টের মধ্যে চলাফেরা করে আসছে। এমতাবস্থায় জনসার্থে নিজেদের আর্থিক সহায়তায় সড়ক মেরামতের উদ্যেগ নিয়েছে প্রবাসী আলহাজ নুরুল আবছার ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ মো: আবছার। স্থানীয় কয়েকজন অটো সিএনসি ড্রাইভার বলেন সড়কের এই অংশটুকু ভেঙ্গে গেছে প্রায় ১২ বছর হয়েছে, আমরা যারা সাধারণ ড্রাইভার আছি গাড়ি চালিয়ে আমাদের সংসারের জিবীকা উপার্জন করতে হয়, সড়কের বেহাল দশার কারনে আমরা টিকমত গাড়িও চালাতে পারিনা, তারপরও জীবিকার তাগিতে ঝুঁকি নিয়ে আমরা সিএনজি গাড়ি চালাচ্ছি। কোন রকমে গাড়ি চলাচল ও সাধারণ জনগন চলাচলের জন্য সমাজ সেবক দুই আবছার মিলে যে সড়কে ভাঙ্গা ইট আর বালু দিয়ে চলাচলের উপযোগি করেছে তার জন্য সকল ড্রাইভার ও এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে তাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। এবিষয়ে জানতে চাইলে প্রবাসী নুরুল আবছার বলেন প্রবাস থেকে যতবার দেশে আসি ১২ বছর যাবৎ দেখছি সড়কের অংশটুকু একই রকম রয়ে গেছে, বন্যার পানি আর পাহাড়ী ঢলে সড়কের একটি অংশ বড় ধরনের গর্ত হয়ে গেছে মনে হয় কয়েকদিনের মধ্যেই সড়কের এপাশ আর ওপাশে বিভক্ত হওয়ার আশংকা, তাই আমি আর মো: আবছার মিলে কিছু ভাঙ্গা ইট আর বালু দিয়ে কোন রকমে চলাচলের উপযোগি করেছি।
Leave a Reply